Monday 28 May 2012

আমি কদিন নিরুদেশ হয়েছিলাম বউএর মারখেয়ে-
আমার স্ত্রী এক প্রতিবেশীকে সঙ্গে নিয়ে থানায় গেছেন পুলিশকে বিষয়টি জানাতে। পুলিশ তাঁরকাছে আমার বর্ণনা জানতে চাইলেন।
স্ত্রী বললেন,--
‘আমার স্বামীর বয়স ৩৫ বছর, লম্বায় ছয় ফুট চার ইঞ্চি, ঘন কালো চুল, অ্যাথলেটিক শরীর এবং তিনি বাচ্চাদের খুব পছন্দ করেন।’ 

এ কথা শেষ হওয়ামাত্র ওই প্রতিবেশী বললেন,----- ‘আরে, তুমি এসব কী বলছ? তোমার স্বামী তো লম্বায় পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি, বুড়ো,মাথায় টাক আছে আর একদম পাতলা শরীর। কিন্তু তুমি এ কাকে খুঁজতে এসেছ?’ 

-আমার বউ বললো-- ‘হুম, তা তো আমি জানি। কিন্তু তাকে আর ফিরে পেতে কে চায়?’খুজবো যখোন একটা ভালো বর খুজি।

Sunday 27 May 2012

চাওযা-পাওযা

তুমি যা চাও তা পাও না (ভালবাসা)আবার যা পাও তা উপভোগ করো না (বিয়ে)যা উপভোগ করো তা আবার চিরস্থায়ী নয় (বান্ধবী)যা চিরস্থায়ী সেটা আবার বিরক্তিকর (বউ)

Saturday 26 May 2012

মেয়ে & ছেলে

মেয়ে----

¤ আই লাইনার
 ¤ লিপ গ্লস
 ¤ লিপ স্টিক
 ¤ নেইল পলিশ
 ¤ স্নো
 ¤ পারফিউম
¤ শ্যাম্পু করে ডাভ সাবান দিয়ে স্নান
¤ কাজল/ ফ্লিটার রুঝ ব্লাশ
¤ সবচে সুন্দর চুলের কাঁটা
¤ মাঝে মধ্যে চোখে কন্টাক্ট লেন্স এবং দুই ডজন জামা থেকে বেছে একটা জামা আর এক ডজন জুতা থেকে বেছে একজোড়া জুতা বেছে ৪/৫ ঘন্টা সময় ব্যয় করে ২ ঘন্টা পর অনুষ্ঠানে পৌঁছে বলবেঃ ” আর বলোনা, সাজার একটু সময়ও পেলামনা !!!” 

আর ছেলের ক্ষেত্রেঃ
¤তার এক বন্ধু ফোন করে বলবেঃ কিরে, রওয়ানা দিবি কখন?

ছেলেঃ এইতো, মাত্র ঘুম থেকে উঠলাম! এক্ষুনি বেরোচ্ছি!

বন্ধুঃ স্নান করবিনা? ¡ ¡ ¡ ¡ ¡ ¡ ¡ 

ছেলেঃ আবে শালা! আমি কি তোর বাপের বিয়া খাইতে যাইতাছি…

রং নম্বরে ফোন-------

নিজ বাড়িতে ফোন করেছেন বাড়ির কর্তা। ওই পাশ থেকে ফোন তুলেছে চাকর।

চাকর: হ্যালো, কে বলছেন?

কর্তা: গর্দভ! নিজের কর্তাকেও চেন না?

চাকর: কর্তাবাবু, আপনি? আপনি কোথা থেকে বলছেন?

কর্তা: কেন, অফিস থেকে।

চাকর: আপনি অফিসে? তাহলে আপনার পড়ার ঘরে দরজা লাগিয়ে বসে আছেন কে?

কর্তা: কী বললি? নির্ঘাত চোর! শোন, বসার ঘরে আমার বন্দুকটা আছে না? বন্দুক হাতে নিয়ে সোজা দরজা ভেঙে পড়ার ঘরে ঢুকে পড়। আমি লাইনে আছি।

(কিছুক্ষণ পর)

চাকর: আমি দরজা ভেঙেছি, গুলিও করেছি। কিন্তু চোরটা জানালা দিয়ে লাফিয়ে বাগানে লাফ দিয়ে পালিয়েছে।

কর্তা: কিন্তু আমার পড়ার ঘরের পাশে তো কোনো বাগান নেই!

চাকর: তাহলে আমার ভয় হচ্ছে, আপনি বোধ হয় রং নম্বরে ফোন করেছেন!

মেয়েদের টি-শার্ট

মেয়েদের টি-শার্ট এ মজার কি লেখা থাকতে পারে?

Excuse me, আমার face উপরে।

দুর্নীতি

দুর্নীতির বিষয়টি আপেক্ষিক, রাস্তায় দুই টাকা পড়ে থাকতে দেখলে হয়তো কুড়িয়ে নেবেন না আপনি, কিন্তু দুই কোটি পেলে নিশ্চয়ই ছাড়বেন না।

তারুণ্য ধরে রাখতে হলে

তারুণ্য ধরে রাখতে হলে আপনাকে সত্যবাদী হতে হবে, খেতে হবে মেপে মেপে এবং মিথ্যে বলতে হবে আপনার বয়স সম্পর্কে

চারটা খালি বোতলের & এক টাকা

৩০তম বিবাহবার্ষিকীতে আমার বউয়ের হঠাৎ মনে পড়ল বিয়ের প্রথম রাতে আমি তাকে বলেছিলাম সে যা খুশি করতে পারে কিন্তু শুধু যেন বিছানার নিচে রাখা কাঠের ছোট বাক্সটা না খোলে । এতদিন ধরে স্ত্রী কখনো সেটা ছুঁয়েও দেখে নি। কিন্তু ৩০ বছর এই ব্যাপারে সৎ থাকার কারণে তার কাছে মনে হল এখন নিশ্চয় সেটা খোলার অধিকার তার হয়ে আছে। ধীরে ধীরে ছোট বাক্সটি বের করে সে সেটা খুলে দেখল তার ভেতরে আমার জমানো খুচরা টাকায় মোট তিন শ টাকা আর চারটা খালি বিয়ারের বোতল।
রাতে আমার সঙ্গে বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ডিনার শেষ করার পর সে আমাকে জানাল বাক্স খোলার ব্যাপারটা।
‘সর্বনাশ! তুমি এটা কী করেছ?’ 
আমি কিছুটা উত্তেজিত।
‘আহা এটাতে রেগে যাবার কী আছে?’ কিন্তু চারটা খালি বোতলের অর্থ কী? স্ত্রী কৌতুহলী হয়ে প্রশ্ন করল।
আমি--- ‘ইয়ে.. মানে… আসলে বিয়ের পর আমি যতবার তোমার সাথে প্রতারণ করেছি…. মানে অন্য কোনো মেয়ের সাথে প্রেম করেছি ততবার আমি বাড়িতে এসে ওই বাক্সে একটা করে বোতল রাখতাম’। 
আমি-ভয়ে ভয়ে জানালাম।
ত্রিশ বছরে মাত্র চারবার এমনটি ঘটেছে ভেবে স্ত্রী আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল- ‘থাক এ নিয়ে আর মন খারাপ কোরোনা…’। 
রাতের চমৎকার ডিনার শেষে দুজনই ঘুমাতে গেলাম। হঠাৎ মধ্যরাতের দিকে একটা কথা ভেবে স্ত্রীর ঘুম ছুটে গেল। সে তখনই আমাকে ঘুম থেকে ডেকে জিজ্ঞেসা করল- আচ্ছা, ওই বাক্সের টাকাগুলো কিসের?
ঘুম ঘুম চোখে আমি কোনোমতে পাশ ফিরে জানালাম- ও কিছু না যখন বাক্সের ভেতর আর বোতল জায়গা হত না তখন সব বোতল ফেলে এক টাকা করে রাখতাম।

মেধাশূন্য পৃথিবী -------

আমি: জানিস সীমা, পৃথিবী দিন দিন মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে।

সীমা: কিভাবে?

আমি: এই ধর এরিস্টটল মারা গেলো, নিউটন গত হয়েছে, আইনস্টাইন মরে ভূত হয়ে গেল, স্টিফেন হকিং-এর স্বাস্থ্যও খারাপ, আমার শরীরটাও বেশি ভালো থেকছি না কয়েকদিন ধরে…

অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্য-

☺ অনেক আগে স্কটল্যান্ডে নতুন একটা খেলা প্রচলিত হয় যার নিয়ম হলো "Gentlemen Only..Ladies Forbidden", এখান থেকে GOLF নামের প্রচলন।

☺ অস্ট্রিচের চোখ এর মগজের চেয়েও বড়।

☺ প্রতি সেকেন্ডে যদি একটা করেও তারকা গননা করা হয়, এই হিসাবে গ্যালাক্সীর মোটা তারকা গননা করতে তিনহাজার বছর সময় লাগবে।

☺ মৃত্যুর পরেও মানুষের চুল ও নখ বাড়ে।

☺ "The quick brown fox jumps over the lazy dog"- এই বাক্যে ইংরেজি সব অক্ষর বিদ্যমান।

☺ বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রঙ হালকা হয়ে যায়।

☺ গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে ৪২ লাখ বার পলক ফেলে।

☺ মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত কোষ হলো মস্তিস্কের কোষ।

(নেট থেকে ধার করা)

দুর্লভ গুণ

আমার এক বন্ধুর এক দুর্লভ গুণ ছিল। সে মেয়েদের গলা হুবহু নকল করতে পারত। মেয়েদের গলায় সে তার পাশের রুমে থাকা এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে সুদীর্ঘ তিন মাস প্রেম চালিয়ে গেছে। প্রতি রাতেই ১০টা-১১টার দিকে এক মনোহর দৃশ্যের অবতারণা হতো। আমার বন্ধুটি তার রুমে শুয়ে শুয়ে কথা বলত, আর বড় ভাইটি পাশের বারান্দায় অস্থির হয়ে পায়চারি করতে করতে কথা বলতেন। মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেলে দৌড়াতে দৌড়াতে নিচে গিয়ে শুভমদের কাছ থেকে কার্ড কিনতেন। বড় ভাইয়ের সে দৌড় দেখার জন্য আমরা উন্মুখ হয়ে থাকতাম! আর বন্ধুটির কার্ডের খরচ জোগাতাম আমরাই, যাদের জন্য তামাশা দেখাটা খুব প্রয়োজনীয় একটা বিষয় ছিল।
মোবাইল প্রযুক্তি বোধ হয় এভাবেই মধ্যবিত্তের প্রেমকে একই সঙ্গে সুলভ এবং দুর্লভ করে তুলেছে। ধূর্তও কি করে তোলেনি? বাঘের খাঁচার রেলিংয়ে কিংবা নাগরদোলার চূড়ান্ত উচ্চতায় প্রেমের স্মারক রেখে আসার মধ্যেই বরং এক ধরনের সরল সৌন্দর্য আর সাহস দেখি আমি। ওই আবেগের মধ্যে কপটতা ব্যাপারটি নেই। এই আবেগগুলো মনে হয় দিন ঠিক করে উদ্যাপনও করতে হয় না। আবেগগুলো প্রতিদিনের, কিংবা বাংলা ছবির ভাষায়—চিরদিনের।


ও, আরেকটা কথা। আর্বিট্রারি নম্বরে ডায়াল করে প্রেম নিবেদন করা আমার বন্ধুটিকে এখনো কিন্তু সেই লোক মাঝে মধ্যেই কল করে জিজ্ঞেস করে, ‘ভাই, এইটা কোথাকার নাম্বার ভাই!’ 

( আমার সাথে যে বান্ধবীরা ফোনে কথা বলে ,আমি ভাবি তারাও কি ??????????????????????????????????

অনলাইনে ছবি

অনলাইনে পরিচিত হয়ে পরস্পরকে নিজেদের ছবি পাঠানোর পর দেখা করার সিদ্ধান্ত নিলাম আমি আর মন্দিরা । 
দেখা হওয়ার পর মন্দিরা কে বললাম আমি,------ ‘ছবিতে কিন্তু তোমাকে অনেক ছোটখাটো মনে হয়েছিল।’ 
মন্দিরা বলল, ‘তা তো হতেই পারে। কারণ তোমাকে ছবি পাঠিয়েছিলাম জিপ ফাইলে কমপ্রেস করে।’

মেদ ঝরানোর রহস্য!


আমার বউ দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে। শরীরের মেদগুলো কোথায় উধাও হয়ে গেছে! এটা দেখে শালি ওকে জিজ্ঞেস করল, 
-দিদি তুই কীভাবে মেদ কমাচ্ছিস? 
-আমার ফ্রিজ খুলে দ্যাখ! তাহলেই বুঝতে পারবি। 
শালি ফ্রিজ খুলে বলল-আরে! ফ্রিজে তো কিছুই নেই! 
-এর পরও কি বলতে হবে আমার মেদ ঝরানোর রহস্য!

ফিফটি পারসেন্ট Love

সীমা –কিগো তোমার আর মন্দিরার প্রেমের খবর কী? 

আমি–ভালোই, ফিফটি পারসেন্ট এগিয়েছে। 

সীমা ––মানে? 

আমি––আমি তো পুরোপুরিই এগিয়েছি, কিন্তু ওর দিক থেকে এখনো কোনো সাড়া পাইনি।

ঈশ্বর & কাঁকর

শাশুড়িঃ ঈশ্বর দুটো চোখ দিয়েছে কী করতে? চাল থেকে দুটো কাঁকর বাছতে পার না? রোজ খেতে বসে এক জিনিস- দাঁতে কাঁকর
বউমাঃ ঈশ্বর বত্রিশটা দাঁত দিয়েছে কী করতে? দুটো কাঁকর চিবোতে পারেন না?

wife

एक पति ने पत्नी से पूछा -”wife” का मतलब जानती हो – ‘without information fighting every where’ 

पत्नी ने आगे बताया – ” ये तो काम तो मैं जब चाहे कर सकती हूँ, तभी तो “Wife’ को ‘ WITH IDIOT FOR EVER” कहते हैं !

Fairy

Fairy
____Fairy *Fai
___Fairy *Fairy
___Fairy *Fairy
__Fairy *Fairy
_Fairy *Fairy
_Fairy *Fairy
_Fairy *Fairy *Fa
Fairy *Fairy *Fairy
Fairy *Fairy *Fairy *F
Fairy *Fairy *Fairy *Fa
_Fairy __Fairy *Fairy
__Fair_____Fairy *Fa
__Fair_____Fairy *Fa
___Fair_____Fairy *F
____Fair____Fairy *F
_____Fai____Fairy *F
______Fai__Fairy *F
_______Fairy *Fairy *
________Fairy *Fairy *
_______Fairy *Fairy *Fair
_______Fairy *Fairy *Fairy *
_______Fairy *Fairy *Fairy *Fair
________Fairy *Fai____Fairy *Fair
_________Fairy *F_______Fairy *Fa
_________Fairy *F_____Fairy *Fai
_________Fairy *____Fairy *Fai
_________Fairy *_Fairy *Fai
________Fairy *Fairy *F
________Fairy *Fairy
________Fairy *Fai
_______Fairy Fai
_______Fairy
______Fairy
______Fairy
______Fairy
______Fairy
______Fairy
_______Fair
_______Fair
_______Fair
______Fairy
______Fairy *Fa


Beautiful Yet Dangerous

মিসকল

যদি
আমি তোমাকে মিসকল না দিই তাহলে তুমি মনে কোরো না যে, আমি
তোমাকে মিস করছি না। আমি আসলে তোমাকে সময় দিচ্ছি, যাতে
তুমি আমাকে মিস কর।

Jokes


H to O

porashuna-9

স্বপ্ন ও তার অর্থ ------

১৪ই ফেব্রুয়ারি ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠেই স্ত্রী আমার কাছে জানতে চাইল-‘আমি রাতে স্বপ্ন দেখলাম ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে তুমি আমাকে একটি হীরের আংটি উপহার দিচ্ছ । এর অর্থ কী হতে পারে বলতে পার ?’ 

আমি মিষ্টি হেসে বললাম-‘না, তবে, আমি দোকন থেকে ফেরার পরে আজ রাতেই তুমি সেটা জানতে পারবে।’ 

স্ত্রী এ কথা শুনে দারুণ খুশি হয়ে উঠল। ভাবল হীরের আংটি বানানোর এ কৌশলটা তাহলে কাজে দিল।

সন্ধ্যায় দোকন থেকে ফিরে আমি তাকে চুমু খেয়ে একটি ছোট প্যাকেট বাড়িয়ে দিলাম। তার ভেতর ছিল সুন্দর একটি বই, নাম-
‘স্বপ্ন ও তার অর্থ ।’

ইনজেকশন

আমি আর মন্দীরা ট্যাক্সি করে ফিরছিলাম কোলকতা থেকে। ও আমার সাথে তামাশা করে মজা পায়। মন্দীরা শিয়ালদহর কাছে আসতেই আমায় হঠাত্ বলল,-------
দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?

আমি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখাও। দেখাও।

মন্দীরা আঙুল তুলে বি,আর,সিং হাসপাতাল দেখিয়ে বলল, ওই হাসপাতালটায়।

বৌদী & বউ

আমার পাড়ার এক বৌদীর সাথে আমার বউএর কথা হচ্ছে—

পড়ার বৌদী: সন্ধা, কয়েক দিন ধরে তোমাকে বেশ উদাস দেখা যাচ্ছে। কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি!

আমার বউ: আর বোলো না দিদি। শুনেছি তোমার দেওর নাকি পাড়ারি এক বৌদীর প্রেমে পড়েছে।
বৌদী: বলো কী! এটা কিছুতেই হতে পারে না। ঠাকুরপো কিছুতেই আমাকে ধোঁকা দিতে পারেন না।

Wednesday 23 May 2012

Jokes

প্রেমে মাতাল হওয়া যায় বটে, তবে ভোদকায় খরচ কম।

Riddles

Q: Why did the man throw a bucket of water out the window?
A: He wanted to see the waterfall.
Q: Why did the man throw the butter out the window?
A: He wanted to see the butterfly.
Q: Why did the man put the clock in the safe?
A: He wanted to save time.
Q: What State in the United States is High in the middle and round at the ends?
A: Ohio.
Q: How many people are buried in that cemetery?
A: All of them.
Q: What can't be used until it's broken?
A: An egg
Q: What do tigers have that no other animals have?
A: Baby tigers.
Q: Which letter is not me?
A: U.

Monday 21 May 2012

এক বিবাহিত মেয়ের প্রতি –

এক বালিকার সঙ্গে তখন আমি তুমুল প্রেম করি। সেই বালিকা একদিন আবেগঘন হয়ে জানতে চাইল, ‘বিয়ের পরও কি তুমি আমাকে এভাবে ভালোবাসবা?’
আমি বলেছিলাম, ‘অবশ্যই বাসব।
আমি বিবাহিত মেয়েদেরই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি।’
বালিকা এ কথার অর্থ কী বুঝল কে জানে। একদিন এসে বলল, কিছুদিন ধরেই তার আমেরিকা, কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া যেতে মন চায়। সে চলে যাচ্ছে। তবে একা যেতে কেমন দেখায়, তাই বাধ্য হয়েই বাবার বন্ধুর এক ছেলের সঙ্গে যেতে হচ্ছে। আমার মুখ দেখে মনে হয় একটুখানি মায়া হলো। সে বলল, ‘চিন্তা কোরো না, আমার চেয়েও অনেক সুন্দরী মেয়ে আছে।
সে রকম দেখে একজনকে বিয়ে করে ফেলো।’
আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেছিলাম, -
‘তুমিই বিয়ে করতে রাজি হলে না, কোনো সুন্দরী মেয়ে কি আর রাজি হবে!’ 
আমার আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করে কোনো এক ভালো ও সুন্দরী মেয়ের সঙ্গেই আমার বিয়ে হয়েছে। আর আমিও সেই বালিকাকে দেওয়া আমার কথা রেখেছি। সেই যে বলেছিলাম ‘আমি কেবল বিবাহিত মেয়েকেই ভালোবাসি’, সেটা এখনো মেনে চলছি। আমার বউয়ের যখন বিয়ে হয়নি, তখন তাকে মোটেই ভালোবাসতাম না, তাকে চিনতামই না। কিন্তু এখন সে বিবাহিত। আমি তাকেই ভালোবাসি।
আমার এই বউয়ের সঙ্গে কিন্তু আমার একটা অসাধারণ মিল আছে। আমার আর আমার বউয়ের বিয়ে একই দিন হয়েছিল। একই দিন, একই মাস ও একই সালে। সবচেয়ে বড় কথা, দেখতে দেখতে বিয়ের বয়স সাত বছর চলেও গেল। দিন, তারিখ আর সালের সেই মিলটা কিন্তু এখনো আছে।মেরিলিন মনরোর একটা বিখ্যাত ছবি আছে। দি সেভেন ইয়ার ইচ। বাংলা করলে হয় ‘সাত বছরের চুলকানি’। 
এ ছবিতেই বাতাসে স্কার্ট ওড়ার সেই বিখ্যাত দৃশ্যটা আছে। ছবিটার মূল কথা হলো, বিয়ের পর সাত বছর পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাকই থাকে। তার পরই শুরু হয় চুলকানি। বিয়ের সাত বছর পর বেশির ভাগ মানুষই এদিক-ওদিক হোঁচট খায়। আমরা হোঁচট খাইনি।
অলক্ষুনে কথা বাদ দিয়ে তার চেয়ে বরং বিয়ের শুরুর দিকের কিছু কথা বলি। বিয়ের পরপরই গেলাম এক বন্ধুর বাসায়। দেখি, বন্ধু তার বউকে আদর করে ডাকে ‘জানু’ আর বন্ধুর বউ তাকে ডাকে ‘জান’ বলে। বাসায় এসে আমার বউ উদাস একটা ভাব নিয়ে আমাকে বলল, আহা! তারা কী সুন্দর আদর করে একজন আরেকজনকে কত নামে ডাকে! আর আমি নতুন বউকে সেই পুরোনো নাম ধরেই ডাকছি। আমি যে কতটা রোমান্টিকহীন, সেটা সে ব্যাখ্যা করে বোঝাতে লাগল। নতুন বউ তো, বউয়ের মন খারাপ দেখলে নিজের মন খারাপ করাটা নিয়ম। সেই নিয়ম মেনে আমারও মন খারাপ হলো। আমি তখন তাকে দুটি প্রস্তাব দিয়েছিলাম। যেমন—তার পিতৃপ্রদত্ত নাম সন্ধ্যা রাণী। আমি বললাম, ‘ছোট করে আমি তোমাকে "সু" (জুতো) বলে ডাকতে পারি।’ সে রাজি তো হলোই না, উল্টা চোখ গরম করে তাকিয়ে থাকল। তখন দ্রুত প্রস্তাব পাল্টে বললাম, ‘এখন আমরা যদি জান-জানু বলা শুরু করি, তাহলে আমার বন্ধু ও তার বউ ভাববে, তাদের নকল করছি।’ তাই নতুন প্রস্তাব দিয়ে বললাম, ‘তুমি বরং আমাকে প্রাণ বলে ডাকো।’ আমার বউ, যে আমাকে রসকসহীন বলে এরই মধ্যে ভাবতে শুরু করেছিল, সে-ও আমার প্রস্তাবে চমকে গেল। খুশি হতে হতে হঠাৎ কপাল কুঁচকে বলল, ‘তাহলে তুমি আমাকে কী ডাকবা?’ আমি জীবনের সেরা সাহস দেখিয়ে বললাম, ‘আমি প্রাণ হলে তোমাকে তো প্রাণী বলে ডাকব।’ আমার বউ এ প্রস্তাবেও রাজি হলো না।
আমার আর বউয়ের মধ্যে মিল দিয়ে শুরু করেছিলাম। জীবন কি খালি মিলে ভরা থাকে? অমিলও থাকে। শুরুতে সবকিছু ভালো লাগলেও যত সময় যায়, অমিলগুলো চোখে পড়ে। এবার সবচেয়ে বড় অমিলটার কথাই বলি। আমাদের বিয়ে একই দিনে হলেও আমার চেয়ে আমার বউয়ের বিয়েটাই আসলে ভালো হয়েছে। কী চমৎকার! ভালো, শান্তশিষ্ট একটা জামাই পেয়েছে সে। আমাদের পুরো পরিবারের মধ্যে আমার বউয়ের বিয়েটাই আসলে ভালো হয়েছে।

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১

Sunday 20 May 2012

গুগুল ---



মন্দিরা: আচ্ছা, গুগল কী ছেলে নাকী মেয়ে?

আমি: অবশ্যই মেয়ে। একটা লাইনও শেষ করতে দেয় না। শুরু না করতেই আরো কত সব আইডিয়া সাজেস্ট করে বসে।

Thursday 17 May 2012

থাপ্পড় দেবো

আমি : সন্ধ্যা এক গ্লাস জল দাওতো ।

বউ : এখানে এসে নিয়ে যাও ।

আমি : না না,তুমি দাওনা ।

বউ : একটা থাপ্পড় দেবো ।

আমি :সোনা , থাপ্পড় দিতে আসার সময় এক গ্লাস জল নিয়ে এসো !!!!!!!

আমার ইনটারভিউ--

প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, ইংরেজিতে একটি শব্দ বানান করে লিখতে পারবেন, যাতে ১০০টি লেটার থাকে?

আমি: কেন! P...O...S...T...B...O...X. 

প্রশ্নকর্তা: হুম্, এবার কল্পনা করুন তো, আপনার ঘরে আগুন লেগেছে। কী করে ঘর থেকে বেরোবেন?

আমি: কেন! আমি কল্পনা করাই বন্ধ করে দেব।

বাড়িটা শক্ত করে ধরুন

আমি মাতাল রাতে বাড়ি ফিরে ঘরের তালা খোলার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু কিছুতেই চাবি তালার ভেতর ঢোকাতে পারছিলাম না। পাশের বাসার সুন্দরী বৌদি এগিয়ে এসে বললেন, ‘চাবিটা আমাকে দাও, আমি খুলে দিচ্ছি।’ 

আমি বললাম, ‘না না, আমিই পারব। আপনি বাড়িটা শুধু একটু শক্ত করে ধরুন।’

ডাক্টর vs মহিলা

ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?

মহিলাঃ ও..আজ মেক আপ করিনি তো তাই ।

মাই ফাদার

একবার ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে আমার চোখ তো ছানাবড়া। আমি রচনা পড়ে গিয়েছিলাম ‘মাই ফ্রেন্ড’ আর প্রশ্নে এসেছে ‘মাই ফাদার’। 
প্রশ্ন নিয়ে কিছুক্ষণ উসখুস করে ভাবতে লাগলাম, কী করা যায়? হুম্, পেয়েছি। বিষয়টা জলের মতোই সহজ মনে হচ্ছে। শুধু ফ্রেন্ডের জায়গায় ফাদার বসিয়ে দিলেই তো খেল খতম! তো এই ভেবেই আমি ইংরেজিতে ‘মাই ফাদার’ রচনা লেখা শুরু করলাম এভাবে, ‘আমার অনেক বাবা আছে, কিন্তু দারা সিং আমার খুব প্রিয় একজন বাবা। তিনি প্রায়ই আমাদের বাসায় আসেন। তাঁর সঙ্গে আমি অনেক খেলা করি। আমার মাও তাঁকে খুব পছন্দ করেন।’
রচনার একদম শেষে লিখে দিলাম,----- ‘অসময়ের বাবাই প্রকৃত বাবা।’

ধূমপান নিষেধ

বাসের এক সিটে দুই জন যাত্রী বসে আছেন। একজন এমনি বসে আছেন এবং আরেকজন
সিগারেট টানছেন।

অপর যাত্রী সিগারেটখোরকে বাসের ভেতরের একটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন,-- "ভাই দেখেন না, লেখা আছে, ধূমপান নিষেধ?"

... 

সেটা শুনে সিগারেটখোর আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন,--- "আপনার কোনো অভিযোগ থাকলে চালককে বলুন।"
সেটা দেখে অপর যাত্রী চালকের কাছে গিয়ে বলছে,-------- "চালক ভাই, আমার পাশের সিটের ঐ ভদ্রলোক ধূমপান করছেন ...এবং আমার সমস্যা হচ্ছে, আপনি একটু বিষয়টা দেখবেন।"
তাই শুনে চালক বাসের ভেতরের আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন,---- "চলন্ত গাড়ীতে চালকের সাথে কথা বলবেননা।"

পাঁচ মিনিট –

সন্তর্পণে দরজা খুলে মেয়েটি ঘরে ঢোকাল ছেলেটিকে।
‘বাসায় কেউ নেই?’ ছেলেটি জিজ্ঞেস করল।
‘নেই।’
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে মেয়েটি বলল,
‘আমাদের হাতে আছে পাঁচ মিনিট সময়। তারপর মা এসে পড়বে।’
‘কিন্তু এই সময়ে আমরা কুলিয়ে উঠতে পারব তো?’ দ্বিধাগ্রস্ত স্বরে প্রশ্ন করল ছেলেটি। ‘তুমি হয়তো বিশ্বাস করবে না, কিন্তু তোমাকে অকপটে একটা স্বীকারোক্তি করতে চাই।’ 
‘কী স্বীকারোক্তি?’
‘জানো, আমি আগে কখনো…মানে, আমার জীবনে এই প্রথম…’
‘হতেই পারে না!’ ভারি অবাক হলো মেয়েটি।
‘সত্যি বলছি, আগে কক্ষনো…’
‘বিশ্বাসই হয় না,’ মেয়েটি বলল। ‘তোমার বয়স কত?’
‘আঠারো।’
‘আঠারো?! অথচ কখনো…সত্যি বিরল ঘটনা। তুমি সত্যি সত্যিই কখনো…’
‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, সত্যি।’
‘অসুবিধে নেই। সব ভার ছেড়ে দাও আমার ওপর। দেখো, কী যে তৃপ্তি! ভুলতে পারবে না।’
মেয়েটি তারপর তাকে বেডরুমে ঢুকিয়ে বসাল বিছানার ওপরে। পর্দা টেনে দিয়ে চালু করে দিল মৃদু সংগীত।
‘একটু অপেক্ষা করো,’ মেয়েটি বলল ফিসফিস করে। ‘আমি এখনই আসছি।’
দরজার আড়ালে হারিয়ে গেল সে।
জল পড়ার ঝিরঝির শব্দ ছেলেটির কানে বেজে উঠল পরিচিত গানটির মতো ‘পাঁচ মিনিট, পাঁচ মিনিট…’
‘তুমি রেডি? আমি আসছি,’ শোনা গেল মেয়েটির গলা। ‘আর একটু ধৈর্য ধরো…আর এক সেকেন্ড। ব্যস, চোখ বন্ধ করো।’
ভেসে এল পায়ের মৃদু শব্দ, অবর্ণনীয় সুগন্ধ।
চোখ-বন্ধ-করা অবস্থাতেই দুহাত সামনে বাড়িয়ে ধরল ছেলেটি। তার হাতের তালু অনুভব করল উষ্ণতা আর আর্দ্রতা।
চোখ খুলে সে দেখল বড় এক বাটি। সেখান থেকেই চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছে নুডলসের ক্ষুধাবর্ধক সুবাস।
‘দেখলে তো,’ বলে মেয়েটি পরশ করল ছেলেটির গালে। ‘বলেছিলাম না, পাঁচ মিনিট! এটা হলো ইনস্ট্যান্ট নুডলস। খাও, জলদি খাও, নয়তো ঠাণ্ডা হয়ে যাবে।’ 

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ১৭, ২০১১

রেডিওতে গান

আমাদের বিয়ের পর সন্ধ্যা আমাকে ছাঁদে বসে গান গেয়ে শোনাচ্ছিল ।

সন্ধ্যা: কেমন লাগল তোমার ?

আমি: তোমাকে রেডিওতে গাওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত।

বউ: তার মানে বলছ ভালো গান গাই ?

আমি: না! রেডিওতে গাইলে আমি ওটা বন্ধ করে দিতে পারতাম, যেটা এখন পারছি না।

Wednesday 16 May 2012

A Legendary Doctor--Dr.Siddheswar Mukhopadhaya

Dr. Siddheswar Mukhopadhaya was a legendary doctor of village Garalgacha, Hooghly. His date of birth is 11.11.11. “11cube is my date of birth ` --  He used to say in several meetings. On the 11th. November, 1911 he was born at Garalgacha in the District of Hooghly. He was the eldest of three sons of Mohit kumar Mukhopadhaya and Surabala Devi. His father was an employee of Lloyds Bank , Calcutta.

       In boyhood Siddheswar was a very clever, witty, and dare - devil boy . He was a good football player also. He was a student of Garalgacha High School. He passed Matriculation from this school.
         He passed M.B from Carmichael Medical College ( at present it is known as R.G.Kar Medical College ) under Calcutta University. He got the Hemlata Dasi Gold medal for proficiency in Opthalmology. In 1936 after completing internship he started practice. He was a direct student of Dr. Bidhan Chandra Roy, who had requested him to serve the people of village Garalgacha and surroundings. He fulfilled Dr. Roy’s expectation till the last day of his life. He passed away on 2ndApril,1985. Actually he died in harness.
         He used to start daily routine of treating patients from 9 A.M.and ended his treatment on the next day at 2 A.M.when he went to bed after reading books and journals.
Again he got up at 5 A.M.and started daily worship of guardian deity of family reading the Gita and the Chandi.
        He regularly treated the patients from the first to the last one with same earnestness, interest, attention and devotion. Everyday he treated more than 200 patients. Only Rs 5 ( Rupees five ) was his fee for medical treatment of every patient. As a senior Doctor he accepted Rs.5 only the junior Doctors of the area were compelled to accept the same fee. At present we could not imagine such a lower rate of treatment fee.
       He opened an X-Ray Unit, Pathology unit, used E.C.G machine, and started other necessary modern medical techniques in his chamber at his residence at Garalgacha. From all parts of the District of Hooghly and neighbouring districts patients used to come here at Garalgacha. He was worshipped as God by the patients, who only wanted his healing touch. He had interest for photography also. Very often he used to take photographs of the people of Garalgacha and village sceneries. He purchased one Movie Camera.
       In 1950 he constructed School building and started one School in the name of his mother Surabala Devi for the students of Garalgacha and neighbouring villages. Now Surabala Vidyamandir is a Madhyamik School upto class X. He regularly studied medical Journals and Books such as, British Medical Journal, Journal of Applied Medicine, The Practitioner, The Antiseptic, Readers’ Digest, Illustrated Weekly, Year Book of Drug Therapy,Medical Times, The Clinicians, The British Encyclopaedia of Medical Practice, The Journal of Indian Medical Association, The Gita, The Chandi.
 In his last life he was associated with Garalgacha Science Club, a Scince Organisation established in 1972 for culture of science and to create science consciousness among the people of Garalgacha and neighbouring villages. Garalgacha Science club is the first science club in our state, West Bengal. Dr. Mukhopadhaya served the patients without any fee in the two medical Units of Garalgacha Science Club ( at Garalgacha and Ekloki ). He was the Chief Patron of G.S.C. In several meetings of Science Club He advised the members for serving the poor people for setting up Cooperative Stores for medicines and for removing prejudices in the Society. The G.S.C is going to observe the birth day centenary of Dr.Siddheswar Mukhopadhaya throughout the year starting from 11th.November,2011 at Garalgacha.
       Really he was not only a good Doctor( general physician) but also a good social worker, an educationist, a humanitarian, a Science lover, a man devoted to mother, industrious  individual, and a man with a great heart.
       Last but not the least, we feel proud that such a man

like him lived with us.

হাতি আর বউয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?

হাতিকে বউ বললে কিছুই হবে না, কিন্তু বউকে একবার হাতি বলে দেখুন, পার্থক্যটা সহজেই বুঝতে পারবেন.

Riddles of Alphabet

Q: What letter of the alphabet is an insect?
A: B. (bee)
Q: What letter is a part of the head?
A: I. (eye)
Q: What letter is a drink?
A: T. (tea)
Q: What letter is a body of water?
A: C. (sea)
Q: What letter is a pronoun like "you"?
A: The letter " I "
Q: What letter is a vegetable?
A: P. (pea)
Q: What letter is an exclamation?
A: O. (oh!)
Q: What letter is a European bird?
A: J. (Jay)
Q: What letter is looking for causes ?
A: Y. (why)
Q: What four letters frighten a thief?
A: O.I.C.U. (Oh I see you!)
Q: What comes once in a minute, twice in a moment but not once in a thousand years?
A: The letter "m".
Q: Why is the letter "T" like an island ?
A: Because it is in the middle of waTer.
Q: In what way can the letter "A" help a deaf lady?
A: It can make "her" "hear.
Q: Which is the loudest vowel?
A: The letter "I". It is always in the midst of noise
Q: What way are the letter "A" and "noon" alike?
A: Both of them are in the middle of the "day".
Q: Why is "U" the happiest letter?
A: Because it is in the middle of "fun".
Q: What word of only three syllables contains 26 letters?
A: Alphabet = (26 letters)
Q: What relatives are dependent on "you"?
A: Aunt, uncle, cousin. They all need "U".
Q: What is the end of everything?
A: The letter "g".

The First 3 Years of Marriage

 

  • In the first year of marriage, the man speaks and the woman listens.
  • In the second year, the woman speaks and the man listens.
  • In the third year, they both speak and the neighbors listen.

If you drop a white hat into the Red Sea, what does it become?

 Wet.

Q: When does the (English) alphabet have only 25 letters?

At Christmas time, because it is the time of Noel. (No L)

Bros language

A: Meet my new born brother.
B: Oh, he is so handsome! What's his name?
A: I don't know. I can't understand a word he says.

Cautious

Father-my 5 yrs son is very naughty.He made all my female mades pregnant.
Doc-How?
Father-He took a pin and made holes in all my condoms...

A man is talking to God.


The man: "God, how long is a million years?"
God: "To me, it's about a minute."
The man: "God, how much is a million dollars?"
God: "To me it's a penny."
The man: "God, may I have a penny?"
God: "Wait a minute."

Mouse in the house

A: I'm in a big trouble!
B: Why is that?
A: I saw a mouse in my house!
B: Oh, well, all you need to do is use a trap.
A: I don't have one.
B: Well then, buy one.
A: Can't afford one.
B: I can give you mine if you want.
A: That sounds good.
B: All you need to do is just use some cheese in order to make the mouse come to the trap.
A: I don't have any cheese.
B: Okay then, take a piece of bread and put a bit of oil in it and put it in the trap.
A: I don't have oil.
B: Well, then put only a small piece of bread.
A: I don't have bread.
B: Then what is the mouse doing at your house?!

First Love

"Am I the first man you have ever loved?" he said.
"Of course," she answered "Why do men always ask the same question?".

What are the three quickest ways of spreading a rumour (or gossip).

  • Telegram
  • Telephone
  • Tell a woman

I think you're a jerk!

A man was pulled over for driving too fast, even though he thought he was driving just fine.

Officer: You were speeding.
Man: No, I wasn't.
Officer: Yes, you were. I'm giving you a ticket.
Man: But I wasn't speeding.
Officer: Tell that to the judge! (The officer gives man the ticket.)
Man: Would I get another ticket if I called you a jerk?
Officer: Yes, you would.
Man: What if I just thought that you were?
Officer: I can't give you a ticket for what you think.
Man: Fine, I think you're a jerk!

wrong finger---wrong woman

A: Aren't you wearing your wedding ring on the wrong finger?
B: Yes I am, I married the wrong woman.

who found America?

Teacher: Maria please point to America on the map.
Maria: This is it.
Teacher: Well done. Now class, who found America?
Class: Maria did.

I'm a horse

Two cows are standing in a field.
One says to the other "Are you worried about Mad Cow Disease?"
The other one says "No, It doesn't worry me, I'm a horse!"

I is or I am

Teacher: Tell me a sentence that starts with an "I".
Student: I is the....
Teacher: Stop! Never put 'is' after an "I". Always put 'am' after an "I".
Student: OK. I am the ninth letter of the alphabet.

Good & Bad News

A man receives a phone call from his doctor.
The doctor says, "I have some good news and some bad news."
The man says, "OK, give me the good news first."
The doctor says, "The good news is, you have 24 hours to live."
The man replies, "Oh no! If that's the good news, then what's the bad news?"
The doctor says, "The bad news is, I forgot to call you yesterday."

A Relevant question

If vegetarians eat vegetables, what do humanitarians eat?

pretty ugly

Mary: John says I'm pretty. Andy says I'm ugly. What do you think, Peter?
Peter: I think you're pretty ugly.

Conversation with GOD

Man said to God --- Why did you make women so beautiful?
God said to man --- So that you will love them.
Man said to God --- But why did you make them so dumb?
God said to man --- So that they will love you.

Doc vs Patient

Patient: R u sure doc I’ve cancer cause one of my friend had died last month because of TB when he was treated for cancer.

Doctor: Don’t worry... If I’ve the chance to treate u, you’ll be died of cancer only.

গব্বর সিং & বাসন্তী

ব্বর সিং
-   আমি কাল বাসন্তীকে চান করার সময়
দেখেছি ---

ভীরু -----গব্বর ছি
লজ্জাকরেনা তোর এই কথা বলতে
আমি  তোকে খুন কোরব

ব্বর সিং
-  ধুর বোকা
, আমি কাল পুকুরে চান করছিলাম  বাসন্তী পাড়ের রাস্তাদিয়ে যাচ্ছিল ---

পথ চেয়ে থাকা –

রাত বাজছে একটা! অথচ এল না এখনো, হয়তো জরুরি মিটিং হয়তো আবার ফার্নেস চুল্লি নিয়ে যাচ্ছে কোথাও অথবা চুল্লির উনুন মেরামত করছে কী যে ফালতু সব কাজ! যেন সেন্ট্রাল হিটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যায় না!সোয়া একটা, হায় ঈশ্বর! আমি কি দুর্বলচিত্ত, বোকা মেয়ে বনে যাচ্ছি? মনটা শক্ত করতে হবে আসুক আগে! ওর পরনের কাপড়চোপড় শুঁকে অন্য মেয়ের পারফিউমের গন্ধ খুঁজব না, পকেট হাতড়াব না, দেখব না মানিব্যাগ খুলেও
একটা পঁচিশ, এই বদমায়েশটাকে আমি কী জন্য ভালোবাসি? মিথ্যুক! অসভ্য! নির্লজ্জ! শেভ করা না থাকলে শজারুর মতো কাঁটা-কাঁটা গাল! আর শেভ করলে ব্রণ!দেড়টা, স্বাভাবিক থাকতে হবে হিস্টিরিয়াগ্রস্ত হলে চলবে না প্লেট-গ্লাস ভেঙে স্ক্যান্ডাল না করাই ভালোবড্ড বেশি খরচ পড়ে যায়
পৌনে দুটো, লম্পট! এখন যদি সে আসে এবং বরাবরের মতো সম্ভাষণ জানিয়ে বলে, ‘হ্যালো, মন্দিরা!…’ আমি হাই তুলে নিরাসক্তের মতো বলব, ‘, তুমি…!’ কাছে ভিড়তেও দেব না
রাত দুটো, এখনো এল না বোঝা গেছেগত বৃহস্পতিবারের মতো আজও নিশ্চয়ই রাত কাটাচ্ছে বউ সন্ধ্যার সঙ্গে!
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জুলাই ১৯, ২০১০



 

ভাবছেন আষাঢ়ে?

তৃতীয় তলার সিঁড়ি থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে নিচতলায় পৌঁছালেও তাঁর হাত-পা কিছুই ভাঙল না। শুধু মাথায় আঘাত লেগে স্মৃতিশত্তি চলে গেল। দেশি-বিদেশি হাজারো চিকিসক, কবিরাজেও কোনো ফায়দা হলো না। শেষমেশ মাথার ওই জায়গায় আস্ত এক বাঁশের বাড়ি খেয়ে স্মৃতিশক্তি ফিরে এল

ভাবছেন এটা আষাঢ়ে গল্প?


হাজার হাজার টাকা খরচ করে আজকালের মায়েরা কত সাধ্য-সাধনা করছেন বাচ্চাদের বড় করতে। কিন্তু তাঁর মায়ের নিয়ে কোনো দিন ভাবতেই হয়নি। একটা গান গাইলেন, আর তিন মিনিটেই তাঁর ছেলে বড় হয়ে গেল। ভাবছেন গুল মারছি?
পূর্ণ তারুণ্যে তিনি এখন টগবগে। ভর্তি হলেন কলেজে। সারা বছর তিনি প্রেম করে বেড়ালেন, বিজয় দিবস কিংবা কলেজে নবীনবরণে গান গেয়ে বেড়ালেন। সব করতে দেখা গেল, শুধু পড়তেই দেখা গেল না। তবু পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন ইয়াহু! বলে তিনি লাফ দিলেন। ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হলেন। কলেজের কৃতী ছাত্র হিসেবে বক্তৃতাও তিনিই দিলেন। এও সম্ভব!
কলেজের ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েও আজ তিনি বেকার, পথে পথে চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরলেন, জুতাও পলিশ করলেন, কিছুতেই ভাগ্য ফিরল না। অবশেষে কিনলেন এক লটারির টিকিট এবং প্রথমবারেই কেল্লা ফতে! মুহূর্তে কোটিপতি, রমরমা অবস্থা
একটু অপেক্ষা করুন, এটা আষাঢ়ে গল্প নয়!ছিনতাইকারীর পাল্লায় পড়ে কখনো নাস্তানাবুদ হয়েছেন? টাকা না থাকলেও গায়ের জামা নিশ্চয়ই হারিয়েছেন?
তাঁর ঘটনা উল্টো। নিরস্ত্র একজন মানুষ, খালি হাতে ১০ জন মানুষকে লাশ করে ফেললেন। ছুরি, চাপাতি, হকিস্টিক- সবই ফেল মারল, এমনকি বন্দুকের গুলিতেও কিছু হলো না; গুলি পিছলে গেল, দাঁত দিয়ে আটকে ফেললেন!
কোনো এক দুর্ঘটনায় পরিবার থেকে তিনি বিচ্ছিন্ন। না পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি, না মাইকে ঘোষণা, তবু তিনি ফিরে পেলেন হারানো মা, বাবা, ভাই-বোন। কীভাবে?
একটি গান গেয়ে, যা তিনি ছোটবেলায় মায়ের মুখে শুনেছিলেন। বুঝতে পারছি না গানের মহিমা, নাকি গলার জোরের মহিমা! যা- হোক, এটাও আষাঢ়ে গল্প নয়।
গুন্ডা-বদমাশ কিংবা দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তাঁর মাথা ফেটে গেছে। হাত-পা, গলা, মুখ-কিছুই অক্ষত নেই। কিন্তু সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, কোনো দাগও তাঁর শরীরে নেই! কোনো প্লাস্টিক সার্জারি ছাড়াই তিনি আগের মতোই ঝকঝকা, ফকফকা। তবে হ্যাঁ, স্পটক্রিমও তিনি ব্যবহার করেন বলে কেউ দেখেনি
বলছি তো, এটি কোনো আষাঢ়ে গল্প নয়!গরিব ঘরের সন্তান, ঠিকমতো খেতে পান না। তার পরও তাঁর পোশাকের অভাব নেই। যেকোনো সময়, যেকোনো মুহূর্তে যেকোনো পোশাক পেয়ে যাওয়া তাঁর বাঁ হাতের খেল। আর সেই সব পোশাকও বাহারি, ঝলমলে নতুন। আর পোশাকের ডিজাইন? সেটা সম্পূর্ণ তাঁর মেজাজের ওপর নির্ভরশীল!প্রেমিকার সঙ্গে ডেটিংয়ে যাওয়া নিয়ে তাঁকে কোনো দিন চিন্তা করতে হয় না। কী পরবেন, কী বলবেন কিংবা কোন চায়নিজ রেস্টুরেন্টে বসবেন-এসব চিন্তা দূরে থাক, তাঁকে আসার ভাড়াটাও জোগাড় করতে হয় না। বিদেশে থাকলে তাঁকে কুমির নদী পার করে দেয়। নইলে তিনিই দৌড়ে চলে আসেন। দূরত্ব তাঁর কাছে কোনো ব্যাপারই না! স্ট্যামিনা বটে
যা- বলুন না কেন, এটা মোটেই আষাঢ়ে গল্প নয়!গান গাওয়া আজকাল খুব বেশি কঠিন কিছু না, অনেকেই জানেন। কিন্তু তালের আকালের যুগে তাঁর কণ্ঠে নিঁখুত তাল লয়সমৃদ্ধ গান বেজে ওঠে। আর বাদ্য? সে তো না চাইতেই হাজির। অলৌকিকভাবে গান বাজনা আকাশে-বাতাসে ভাসতে থাকে। শুধু তাঁর মেজাজের ওপর নির্ভর করে গানটা রোমান্টিক হবে, নাকি দুঃখের হবে
এও সম্ভব, সত্যি বলছি।
নির্দ্বিধায় তিনি মানুষ হত্যা করেন। জোতদার, অপরাধী, যে- তাঁর ক্ষতি করে থাকুক না কেন, তার মৃত্যু অবধারিত। এবং সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো তার কখনো ক্রসফায়ার হয়না, হত্যার শাস্তি মাত্র ছয় মাস হাজতবাস
হাজত শেষে সসম্মানে ফুলের মালা দিয়ে তাঁকে বরণ করে এলাকাবাসী।
পাঠক, ভাবছেন এতক্ষণ যেসব কথা বলছি পুরোটাই আষাঢ়ে গল্প? ফালতু কথা? মোটেই না

যার কথা বলছি তিনি আমাদের অতি পরিচিত-তিনি একজন টলিউড বাংলা সিনেমার নায়ক

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জুলাই ১৩, ২০০৯