জজ কোর্ট। আসামীর কাঠগড়ায় আমাদের ডি-অদ্ভুতদা।
জজ সাহেব ডি-অদ্ভুতদার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন।
জজ সাহেব – “ডি-অদ্ভুত বাবু তুমি তোমার বউকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছো?
“ডি-অদ্ভুতদা - “জ্বি হুজুর।”
দর্শকদের ভিতর থেকে আমি চিৎকার করে বললাম – “ব্যাটা মিথ্যুক।”
জজ সাহেব – “ তুমি তোমার কাজের ছেলেকেও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছো?”
ডি-অদ্ভুতদা- “জ্বি হুজুর।”
দর্শকদের ভিতর থেকে আমি আবারও চিৎকার করে বললাম – “ব্যাটা মিথ্যুক।”
এইবার জজ সাহেব আমাকে বললেন, “কেনো ওকে মিথ্যুক বলছেন আমি বুঝতে পারছি না। উনি নিজে ওর অপরাধ স্বীকার করছে, এটা কোর্টরুম। আর একবার আপনি এই রকম চিৎকার করলে আপনাকে বিচারে বাধা দেয়ার জন্য গ্রেফতার করা হবে। বুঝছেন?”
এইবার আমি দাঁড়িয়ে বললাম,- ” আমি গত পনের বছর ধরে ডি-অদ্ভুতদার প্রতিবেশি। যতবারই আমি তার কাছে একটা হাতুড়ি ধারের জন্য গেছি, সে বলছে তার কাছে হাতুড়ি নাই!!!“
জজ সাহেব ডি-অদ্ভুতদার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন।
জজ সাহেব – “ডি-অদ্ভুত বাবু তুমি তোমার বউকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছো?
“ডি-অদ্ভুতদা - “জ্বি হুজুর।”
দর্শকদের ভিতর থেকে আমি চিৎকার করে বললাম – “ব্যাটা মিথ্যুক।”
জজ সাহেব – “ তুমি তোমার কাজের ছেলেকেও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছো?”
ডি-অদ্ভুতদা- “জ্বি হুজুর।”
দর্শকদের ভিতর থেকে আমি আবারও চিৎকার করে বললাম – “ব্যাটা মিথ্যুক।”
এইবার জজ সাহেব আমাকে বললেন, “কেনো ওকে মিথ্যুক বলছেন আমি বুঝতে পারছি না। উনি নিজে ওর অপরাধ স্বীকার করছে, এটা কোর্টরুম। আর একবার আপনি এই রকম চিৎকার করলে আপনাকে বিচারে বাধা দেয়ার জন্য গ্রেফতার করা হবে। বুঝছেন?”
এইবার আমি দাঁড়িয়ে বললাম,- ” আমি গত পনের বছর ধরে ডি-অদ্ভুতদার প্রতিবেশি। যতবারই আমি তার কাছে একটা হাতুড়ি ধারের জন্য গেছি, সে বলছে তার কাছে হাতুড়ি নাই!!!“
No comments:
Post a Comment