Monday 9 July 2012

আদর্শ শিক্ষক:


শিক্ষক ক্লাশরুমে ঢুকে জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি পড়াব তা কি তোমরা জান ?
ছাত্ররা মুখ চাওয়া চাওয়ি করে বলল, না স্যার। শিক্ষক বললেন, কি পড়াব সেটাই তখন জান না তখন পড়াব কিভাবে ? বলে চলে গেলেন।
পরদিন আবার ক্লাশে এসেই জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি পড়াব তা জান ?
এবার ছাত্ররা বলল, জানি স্যার। তিনি বললেন, জানই যখন তখন আর পড়ানোর কি আছে ? বলে চলে গেলেন।
পরদিন ক্লাশে ঢুকে সেই প্রশ্নই করলেন, আমি কি পড়াব তা কি জান ?
কজন বলল, জানি স্যার। কজন বলল, জানি না স্যার। তিনি বললেন, যারা জানো না তারা যারা জানে তাদের কাছে জেনে নাও।
২।আগের অভ্যেস: -
ঘড়ির কাটা তো একঘন্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। কিভাবে মানিয়ে নিলেন ?
- সরকারী চাকরী করি সরকারের কথা না শুনলে কি চলে ? নতুন নিয়মে ঘড়ি দেইখা অফিস শেষ করি। তয় অফিসে যাই আগের অভ্যাসে।
৩।ছাতা: - সেদিন হঠাৎ করে বৃষ্টি আশায় যে ছাতাটা ধার দিয়েছিলাম সেটা ফেরত নিতে এলাম।
- কিন্তু ভাই ছাতাটা আমি এইমাত্র রুমিকে ধার দিলাম। সে তার এক ভাইকে ওটা দিয়ে বাজারে পাঠিয়েছে।
- সমস্যা হয়ে গেল যে। ছাতাটা আসলে অফিসের কামালের কাছে ধার করে এনেছিলাম। সেটা আসলে তার এক আত্মিয়ের।
৪।ফার্মগেট ব্রিজ: -
দলিলে লিখুন ফার্মগেট ব্রিজটা জামাইকে দিয়ে মরতে চাই।
- কিন্তু এটার মালিক তো আপনি নন।
- তাতে কি হয়েছে। ওটা দান করতে সমস্যা কোথায় ?
- না, মানে . . . ওটা দান করা-
- তবে কি ওটা সাথে নিয়ে যাব ?
৫। ভাল হোচছে না.: এক যায়গায় বসে সময় কাটাচ্ছিলেন এক ভদ্রলোক। কিছুক্ষন পর এক যুবক এসে বসল। টেবিলে হাত দিয়ে তবলা বাজাতে শুরু করল। ভদ্রলোক বিরক্তিভরে তাকালেন কিন্তু কাজ হল না। বাজনা ক্রমেই বেড়ে চলল। একসময় বাধ্য হয়ে মুখ খুলতে হল তাকে, ভাল হচ্ছে না কিন্তু।
তবলার জোর আরো বেড়ে গেল। ভদ্রলোক আরো বিরক্ত হলেন।
গলা আরেকটু বাড়িয়ে বললেন, ভাল হচ্ছে না কিন্তু। তাতেও কাজ হল না। তবলা চলতেই থাকল। তিনি রীতিমত রেগে গিয়ে ধমক দিলেন, ভাল হচ্ছেনা কিন্তু। সে বলল, এরচেয়ে ভাল পারি না।
১।নারীবিদ্বেষী এক যুবক ঈশ্বরকে জিজ্ঞেস করল—
হে ঈশ্বর, তুমি নারীকে এত সুন্দরী বানিয়েছ কেন?
—যাতে তুমি তাকে ভালোবাস।
—তাহলে ঈশ্বর, তুমি নারীকে এত বোকা বানিয়েছ কেন?
—যাতে সে তোমাকে ভালোবাসে।
২।এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”
ডাক্তার বললেন, “কি সমস্য?” রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি” ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”
রোগী বলল, “হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!!”
৩। ক তরুণীর হঠাৎ কঠিন এক রোগ ধরা পড়ল। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা বললেন, ‘আপনি আর বড়জোর ছয় মাস বাঁচবেন।’
বেচারী বিমর্ষ হয়ে বাড়ি ফিরল। তারপর কী ভেবে আবার সেই চিকিৎসককে ফোন করে বলল, ‘কিন্তু আমি যে আরও অনেক দিন বাঁচতে চাই।’
চিকিৎসক কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন, ‘আপনি একটা বিয়ে করুন।’ ‘আপনি আমার সঙ্গে মশকরা করছেন!’
‘না না,’ চিকিৎসক বললেন, ‘আমার কথা শেষ হয়নি। আপনি একজন অর্থনীতিবিদকে বিয়ে করবেন।’
‘কেন?’
‘তার সঙ্গে থাকলে প্রতিটি দিনই আপনার অনেক বড় মনে হবে। এবং অল্প সময়েই জীবনের ওপর বিরক্তি এসে যাবে।’

No comments:

Post a Comment